স্বাস্থ্য বিষয়ক নির্দেশিকায় আছে, দৈনিক ৪০০ মি.গ্রাম ক্যাফেইন নেওয়া যেতে পারে। তবে চা, চকলেট ও রঙিন পানীয়তে আছে ক্যাফেইন। আর সারা দিন কফি ছাড়াও এসব খাওয়া পড়ে। তাই সব মিলিয়ে দেখা যায়, শরীরে অতিরিক্ত ক্যাফেইন চলে যাচ্ছে। তাই একটু হিসেব করে কফি খেলে প্রতিদিন কফি পান করা যাবে এবং এর উপকার পাওয়া যাবে। ক্যাফেইন শ্বাসনালী প্রসারিত করতে সাহায্য করে। তাই শ্বাসকষ্ট ও ঠাণ্ডা-কাশির সময় কফি পান উপকারী।
ক্যাফেইন টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়, ক্যান্সার প্রতিরোধ করে, ফ্যাটি লিভারে মেদ কমাতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, ২০০ মি.গ্রাম ক্যাফেইন শরীরে গেলে মনোযোগ বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে আলঝেইমার (স্মৃতিভ্রংশ) রোগের ক্ষেত্রে বিশেষ উপকারী ক্যাফেইন। পাশাপাশি খুবই কার্যকারী এন্টিঅক্সিডেন্ট। দিনে ৩-৪ কাপ কফি পান করলে শরীরে সেরকম কোনো গুরুতর প্রভাব পড়ে না। তবে কফির সাথে অতিরিক্ত মাত্রায় চিনি বা ক্রিম খাওয়া যাবে না।
স্বাস্থ্য বিষয়ক নির্দেশিকায় আছে, দৈনিক ৪০০ মি.গ্রাম ক্যাফেইন নেওয়া যেতে পারে। তবে চা, চকলেট ও রঙিন পানীয়তে আছে ক্যাফেইন। আর সারা দিন কফি ছাড়াও এসব খাওয়া পড়ে। তাই সব মিলিয়ে দেখা যায়, শরীরে অতিরিক্ত ক্যাফেইন চলে যাচ্ছে। তাই একটু হিসেব করে কফি খেলে প্রতিদিন কফি পান করা যাবে এবং এর উপকার পাওয়া যাবে। ক্যাফেইন শ্বাসনালী প্রসারিত করতে সাহায্য করে। তাই শ্বাসকষ্ট ও ঠাণ্ডা-কাশির সময় কফি পান উপকারী।
ক্যাফেইন টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়, ক্যান্সার প্রতিরোধ করে, ফ্যাটি লিভারে মেদ কমাতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, ২০০ মি.গ্রাম ক্যাফেইন শরীরে গেলে মনোযোগ বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে আলঝেইমার (স্মৃতিভ্রংশ) রোগের ক্ষেত্রে বিশেষ উপকারী ক্যাফেইন। পাশাপাশি খুবই কার্যকারী এন্টিঅক্সিডেন্ট। দিনে ৩-৪ কাপ কফি পান করলে শরীরে সেরকম কোনো গুরুতর প্রভাব পড়ে না। তবে কফির সাথে অতিরিক্ত মাত্রায় চিনি বা ক্রিম খাওয়া যাবে না।